Saturday, 28 September 2024

বইয়ের আলোচনা

কৃষ্টি কেতাবী পর্ব 


গ্রন্থের আলোচনা – শতাব্দী চক্রবর্তী


“সময় তো থাকবে না গো মা কেবল কথা রবে। 

কথা রবে কথা রবে মা গো জগতে কলঙ্ক রবে ।।

ভালো কীবা মন্দ কালী অবশ্য এক দাঁড়া হবে। 

সাগরে যার বিছানা মা শিশিরে তার কি করিবে।।

দুঃখে দুঃখে জরোজরো আর কত মা দুঃখ দিবে।

কেবল ওই দুর্গা নাম শ্যামা নামে কলঙ্ক রটিবে।।”


   বহু পরিচিত এই গানটি সকলেই শুনেছেন এবং বছরের পর বছর ধরে এই গানটি বিভিন্ন শিল্পীর কন্ঠে পরিবেশিত হয়ে চলেছে। এই গানের রসধারা যাঁর সৃষ্টি তিনি হলেন সাধক রামপ্রসাদ সেন। হালিশহরে জন্মেছেন যিনি দুঃখ দারিদ্র্য দৈন্যতা নিয়ে। বালক বয়স থেকেই যিনি মাতৃ আরাধনায় ভাবোন্মত্ত। সেই মানুষটির ওপর আধারিত আমার আজকের আলোচনার বিষয় হল সেই বইটি “রামপ্রসাদ” । ২০২৪ কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলাতে বইটি প্রকাশিত হয়েছে এবং প্রকাশ মাত্রই যা আলোড়ন তুলেছে পাঠক মহলে। 


  লেখক অনুপম মুখোপাধ্যায় সফল হয়েছেন তাঁর গবেষণা ভিত্তিক রামপ্রসাদের জীবন, ভাবনা, কবিত্ব, গায়কী, ভাব সমাধি, গুরুর সান্নিধ্য, গার্হস্থ্য জীবন এবং সংসারের গৃহকোণে থেকে একটি মানুষের শাক্ত আরাধনা তুলে ধরতে। 

   

   লেখককে কুর্নিশ জানাই রামপ্রসাদকে একজন ধর্মপ্রাণ মানুষ হিসেবে দেখিয়েছেন। তার যৌনতা, প্রেম, কবিত্বকে নিখুঁতভাবে পরিবেশন করেছেন। কোনো অলৌকিকতা দেখাননি এক্ষেত্রে। তিনি সাধক রামপ্রসাদ যিনি জীবন বিসর্জন দিয়েছিলেন ভরা গঙ্গায় নিজহস্তে তৈরি ও পূজিত কালীমাকে বুকে জড়িয়ে কেবল মাতৃক্রোড়ে ঠাঁই পাবে বলে। স্ত্রী চলে যাবার পর হয়তো আর এই ভবে মন টিকিয়ে রাখার দায় তিনি উপলব্ধি করেননি তাই সলিলেই মাকে আঁকড়ে ধরে অন্য ভুবনে চলে যাবার দিন ঠিক করেছিলেন। তাঁর দৃষ্টি দিয়ে লেখক নিপুণভাবে বিশ্বরূপ দর্শন করালেন। আসলে মানুষ যখন টের পায় সে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তখন ঘিরে ধরে এক চেনা পরিবেশ যা চিন্তা ভাবনা ছিঁড়ে অবচেতন মন অবলোকন করতে পারে। তাই হয়েছে রামপ্রসাদের মাধ্যমে। উপন্যাসের প্রথম অধ্যায় ও শেষ অধ্যায় মিলে গেল অকৃত্রিমভাবে। 


       মানুষ যখন মন প্রাণ দিয়ে তাঁর অভীষ্ট বস্তুকে পেতে চায় সে অবশ্যই পায়। রামকৃষ্ণ পরমহংসের ক্ষেত্রেও তা দেখেছি। তিনি জল আর দুধের মধ্যে খাঁটি দুধটুকু রাজহাঁসের মতো তুলে নিতে মানুষকে নিদান দিয়েছেন। সংসারের মধ্যেও ঈশ্বর ভজা যায়। সেই রকম রামপ্রসাদও তাই গৃহে থেকেও সাধক। যিনি অত মন্ত্রোচ্চারণের সাথে দেবীকে আরাধনা করে না, কেবল ভাবোন্মত্ত হয়ে রাগ রাগিণীতে ভাঙা গলায় গান শুনিয়ে মাকে তৃপ্ত করে। তাঁর সাধনসঙ্গী সর্বাণীকে গ্রাসাচ্ছাদনটুকু তুলে দিতে পারলেই শান্তি পান। যখন কোনো রোজগার নেই তাঁর গান গেয়ে বেড়ানোর দরুণ কোনো কর্মে মন লাগাতে পারতেন না তখন কেবল মায়ের কাছে একটিই প্রার্থনা ‘দু'মুঠো অন্ন তুলে দে মা।’


      যে আরবী ফারসী জানে, ওস্তাদজীর কাছে গান শিখেছে, অঙ্কে উচ্চ মেধাবী তার একটা চাকরি নেই বলে বাবার যখন দুঃখ তখনও তিনি গান লিখে আর গেয়েই বেড়িয়েছেন সচ্চিদানন্দ হৃদয়ে। কিন্তু পেট বড় বালাই তাই ভাগ বাটোয়ারা। 

    তাঁর পান্ডিত্য কিন্তু শুধুমাত্র শ্যামাসংগীতেই সীমাবদ্ধ নয় তিনি কৃষ্ণনগরের রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের অনুরোধে লিখেছেন “বিদ্যাসুন্দর” যা কাম ও ভক্তির যুগপৎ মিলন। 

  

 “ রামপ্রসাদ”-এ লেখক তৎকালীন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে দেখিয়েছেন নিখুঁতভাবে। তৎকালীন খাদ্য সংকট, মুর্শিদাবাদের নবাবের সাথে হিন্দু জমিদার কৃষ্ণচন্দ্রের সম্পর্ক, সাহেবদের অনুপ্রবেশ এবং বাঙালিদের ওপর বর্গী হিন্দুদের বর্বরতা। এ সমস্তের চিত্রায়নের মধ্যে মধ্যে গেঁথে দিয়েছেন লেখকের নিজস্ব বক্তব্য এবং যা পর্যবসিত হয়েছে বাস্তব নিরিখেও সমান গুরুত্বপূর্ণ।


      রামপ্রসাদের জীবনের ওপর অনেক রকম লেখা হয়তো হয়েছে, তাঁর জীবন সম্বন্ধে অনেক প্রচলিত কথাও রয়েছে, তার সত্য মিথ্যায় না গিয়ে আমরা যদি একটি মানুষ হিসেবে এবং তার সঙ্গে আনুষঙ্গিক পরিবেশ প্রেক্ষাপট, ধর্মযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ ও রাজনৈতিক ধ্যান ধারণা পেতে চাই অবশ্যই এই বইটি পড়া উচিত। 


বই- রামপ্রসাদ
লেখক– অনুপম মুখোপাধ্যায়
প্রকাশক– তবুও প্রয়াস
মূল্য– ₹৩৫০
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

Sunday, 22 September 2024

মুক্ত গদ্য

কৃষ্টি কেতাবী পর্ব

নিমাই জানা’র মুক্ত গদ্য



নীল মন্দারমনির যুক্তাক্ষর ও দুমুখো সাপেদের সিগমা বেল্ট


( রক্ত রঙের কফ মেশানো সিগমা বেল্ট << বুকের ৩৬০° চর্মরোগের কঙ্কাল ) মান্দারমনির বিষাক্ত দুমুখো ইয়েলো বেলিড সাপেরা লালার মতো লাল ক্যাসিওপিয়া নিয়ে মৃত্যু গ্রন্থি ছিঁড়ে অ্যানাকোন্ডাদের বাইপোলার উপগ্রহে বসতি স্থাপন করছে মৃতজীবী ঈশ্বরের মতো , নন কিউরেবল ডেল্টা বুকের ওষুধের মত আর কোন নির্ভরযোগ্য আসামি নেই যার দুই হাতে রক্ত তঞ্চনের লাল নীলাভ শিরস্ত্রাণ গুলো খসে খসে পড়ে অভিশাপগ্রস্থ দেবতাদের মতো , আমিষ মাংস চাষীদের মতো নিকোটিন বিক্রি হচ্ছে খোলা রাস্তায় । কালো কাঁচে পা কেটে যাওয়া বলদেরা গোল হয়ে মৃত্যুর মিছিল আর অব্যয় রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে জননহীন সঞ্চারপথ হারিয়ে ক্যালরিমিতিতে মাপছে বিস্তীর্ণ বিভাজিকার অসীম ভগ্নাংশের উপপাতালিক সংবহন তত্ত্বের ( স্ব) । র কার ঈশ্বরকে হত্যা করা যায়, অ্যাসিড ফর্মেসানে তার নিত্যতা ছাল ছাড়িয়ে দেওয়া যায় , ধ্বংস করা যায় না বলে ঈশ্বর গতকাল থেকে কালো কালো কার্বাইড গ্রন্থি ছুঁড়ে দিচ্ছে নীল সূর্যের বিষাক্ত অন্ডকোষের দিকে বৃহদারণ্যক ক্ষত্রিয়ের মতো আমি ছাই ভর্তি উনুনের পাশে বসে আছি গোপনাঙ্গ ঢাকা জীবের লাল কালো ব্রেসিয়ার ভর্তি সুক্ষ্মতন্ত্রের অতি পাশবিক চুম্বকীয় ধাতুর নিঃক্ষত্রিয় মৃত্যুর কম্পন ও জাহাজ ভর্তি আসবাবের তীব্র ষষ্ঠ সংগীতের গায়ত্রী ঘোড়াদের খুরের ধ্বনি শোনাবো বলে ,  এতো গলার কাছে রাখা ধুতুরো ফলের নির্যাস নিঃসৃত বিষাক্ত রসের ডুবানো দুটো পা দিয়ে কাঁচের গুঁড় মিশিয়ে চরিত্রাভিনেতার মতো আপতন কোণের মৃত্যু হয়নি বলে আমিও একাকী জলন্ধর মহাকালের দিকে ছুঁড়ে দিচ্ছি সাধকের তানপুরা এসরাজের ক্যানাইন কালো কুকুরের বিষাক্ত পায়খানা আর ম্যানচেস্টারের পিরামিডের গর্ভে থাকা কোন ভেনিস সেবিকাদের লাল আঙ্গুলের বিষাক্ত নখের ঈ কার  ,  আমি ( ওভারিয়ান সিনড্রোম শিব মন্দির) নিজের মুখের ভেতরের সৃষ্ট দানব ঘা টিকে রক্তস্রোত দিয়ে বেঁধে দিচ্ছি ধর্মোন্মাদ মৃত্যুকামিনী পাখিদের হত্যা রহস্যের ৩২ ইঞ্চি গজ ন্যাকড়ার মতো , এক একটা মুক্তি প্রদানকারী ক্ষত্রিয়ের মৃতদেহের মতো সরীসৃপের মতো রক্তাল্পতা আর কোলোনোস্কপির ভেতরে শুয়ে থাকা মৃতজীবী অন্ধকারের মতো আমার গলার ভিতরের পাঞ্চজন্য বেজে উঠলো দ্বারকা পুরীর মতো , ইউরেনিয়াম ভর্তি জাহাজেরা সারি সারি মৃত গাছের মতো অর্ধবৃত্ত দাঁত নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে , অ্যাডেনিয়াম ফুল থেকেই একদিন ছাই ভর্তি রাতের ময়ূরাক্ষীরা গন্তব্যহীন ছুঁয়ে রাতের কক্ষপথের অতি দ্রবীভূত উপগ্রহদের মত বিস্ফোরণজনিত একটি বজ্রপাত নিরোধক দ্রব্য পুঁতে রাখে মৃত শিশুর কাছে । শ্মশান থেকে ফিরে আসলেই সকলের পীতগ্রন্থি বড়ো ও পুঁজ, মৃকন্ড ভর্তি হয়ে যায়,  অরুণ চৌধুরীর পোস্টমর্টেম পরবর্তী চোখের ব্যাসার্ধ  চওড়া হয়ে যায় কাঁচের প্লেটের মতো , সকলেই শুক্র গ্রহের লাল ইউরেনিয়াস দ্রবণের কালো তরোয়ালটিকে নিয়ে যুক্তাক্ষর শ্মশান থেকে অ্যাসিড ফস মাদার খেতে খেতে আবসুলিউড জন্ডিসের রোগাক্রান্ত মানুষদের জন্য পৃথিবীর ব্যাসার্ধ মাপতে হয় ( ভার্নিয়ার স্কেলে তিনটি দুগ্ধ গ্রন্থি আছে ),  একটি জন্মান্তর অসুখের নাম নিয়ে আমরা সকলেই মারা যাই , মদ দোকানে নিজের গলাটা বন্ধক দিয়ে আসি পললের ভেতরে নিজের আগ্নেয়াস্ত্রটি লুকিয়ে রাখি আর প্লাস্টিক কঙ্কালের দোকানে কিনতে থাকি নিজের নাড়ি ভুঁড়ি ,  মাথার ভিতর সব কিলবিল পোকা গুলো হিলিয়ামের অস্থির ছায়ায় রেখা দের মতই মাটির অনেক অতলে জাহান্নাময় বেশ্যা নারীদের অসুখ খুঁজতে খুঁজতে শক্ত জীবাশ্ম নিয়ে আসে , এখানে প্রতিদিন রোজ রাতে জরায়ু বিক্রি হয় । পাইকারি মাছের হাট শেষে পড়ে থাকে অসুস্থ পাকস্থলীর পচন , লালা ঝরা কুকুরের কঙ্কাল সার দেহটাকে আমি দুহাতে ঝুলিয়ে রাখি একটা হোটেলের বাইরের রং ওঠা সাইন বোর্ডটার মত । ( গলাকাটা সাপগুলো আর প্রজনন ক্ষমতা থাকে না ) হোটেলটি ঠিক মৃতজীবী মানুষের পান্ডু রোগের মত চকচক করে ওঠে , যেভাবে শ্মশান থেকে ফিরে আসার পর নিকটাত্মীয়েরা এক এক করে বাড়ি চলে যায় এখানে নির্জন অসুখ আছে বলে প্রতিদিন মধ্যরাত পেরিয়ে একাকী উলঙ্গ ঈশ্বরের কাছে আমি আমার বিছানা পেতে রাখি। কোন কফের ওষুধের আর প্রয়োজন নেই। প্রতিটি মানুষই একদিন মৃত্যু হবে বলে তার পাশে বেশি করে মদের বোতলের মতোই আমি বিষাক্ত সরলরেখা খুঁজছিলাম। লাল দ্রোণাচার্য আছে পৃথিবীর অব্যয় সমূহ ভেঙে পৃথু পুরুষ নেমে আসে, এখানে প্রতিদিন শুক্র গ্রহের মতই দুহাতে মসলাদার রোস্টেড ডিম্বানু খুঁজিতে গিয়ে আমার গর্ভপাত তলপেটে কেউ কামড়ে দিয়েছে রাক্ষসের প্রসাখাবিহীন মুণ্ডমালা দিয়ে , পরিত্যক্ত ভাঙাচোরা ট্রেন বগির মতো আমার ৪৯ টা খণ্ড একসাথে টেবিলের ওপর ওপর শুয়ে থেকে আমার পিঠের উপরে কেউ শুকনো কিসমিস ছড়াচ্ছিল , আমার পা গুলো খসে পড়ছে, ( আমার হাফ প্যান্টের বদ রক্তের পার্মানেন্ট থিওরিয়াম আজ পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি স্বরবর্ণবিহীন নৌকার ধাতব পৃষ্ঠায়) পোশাকের ভেতর থেকে একটা নরম শূদ্র নারী লাল জিবটাকে কাটতে কাটতে খন্ড করে ছড়িয়ে দিচ্ছে একটা ব্যাসদেবের লাল গলার ভেতরে , ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা ভর্তি গলাটি চকচক করে আমার জন্মের মতো , সব হরিণীদের আমি একাকী লাল কালো কমলালেবুর মত বিষাক্ত যোনির ভেতরে হাত ঢুকিয়ে এ জন্মের শুক্র তারল্য মাপছিলাম । গর্তের ভেতরে ঢুকিয়ে ফেলছি আমার পিতাদের ফিতা কৃমি,  ঠিক শত্রুদের মতো কালো কাঁচ ফল দিয়ে তৈরি এমন সঙ্গম শেখানোর জন্য রাতের সব জরুল ফুলের নৃশংসঘাতকেরা কালো স্টেনলেস চাকু দিয়ে গলার পেছনে শিরাটা কেটে দিতেই কেঁচোর মতো ছটফট করতে করতে আমাকে চন্ডালের মতো ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে একটা মৃত রুমালের ভেতরে , আমার অসুস্থতারাই একাই নাচতে নাচতে কত্থকের ( আমার একটা মৃত সংবিধান আছে) বিশদ ক্লোরামফেনিকল তথ্য আর ফেরোপিনাম মূত্রের ভেতর দিয়ে নির্গত অ্যাবস্ট্র্যাক্ট এলবুমিন গুলো উদ্ধারকৃত মাছের সরাইখানা দিয়ে আসবাবপত্রের লাল নোঙর ফেলে আসা ব্রহ্মচর্যদের মতো একাকী ঋকবেদ পড়ছে। আকাশময় অন্ধকারের লীলাময়ী পোশাক থেকে পিশাচিত্রের মত নখ বের করে আমরা খাচ্ছিলাম পায়ুদ্বারের অস্থির জীবাণুর যক্ষা রোগাক্রান্ত যৌনাঙ্গ । ১৪. ৯৬ দৈর্ঘ্যের পরমাত্মা তাদের যোনিময় ধ্বংসের কক্ষপথ থেকে লাল বিষুবরেখায় আমাদের অগস্ত্য কথা শোনাচ্ছেন , বাবা প্রতিদিন রাতে মৃদু বজ্রপাত বিক্রি করতেন ।
শুক্রবার বৃহস্পতিবার আর জন্মাষ্টমী ঠিক ত্রিভুজাকৃতি প্রসূতিকাগারের নাম , ( মহিলা গাইনোকোলজিস্টটি হাওয়াইন গিটার দিয়ে আমাকে চন্দ্রবিন্দুর স্টেরয়েড ও স্টেরয়েডের কৌমাঙ্গ নদীর সিলেবাস পড়াতেন)


ছবি- মেহবুব গায়েন 
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••